২০টি গল্পের এই সংকলনটি এখন পাওয়া যাচ্ছে আমাজন সহ নানান অনলাইন শপ্-এ।
হাজার হাজার পাঠকদের পছন্দের হাসির ও রম্যরসের গল্প পড়ুন।
অর্ডার দিন বাড়িতে বসেই : হাতে পেয়ে যাবেন কিছুদিনের মধ্যেই!
এমনি ভাষার ব্যবহার কোনো লেখক-লেখিকাকে করতে দেখিনি। বাংলায় এমনি বলিষ্ঠ গল্প, তাও আবার অনলাইন-এ খুব কম পাওয়া যায়। লেখিকার লেখনী আরও এগিয়ে চলুক।
সমৃদ্ধি শংকর মাইতি, হাওড়া
আপনি সত্যি খুব সুন্দর লেখেন… আর আপনার লেখার সবথেকে ভালো দিক হল আপনার কমেডি লেখাগুলো পড়ে যেমন হেসে লুটিয়ে পড়ি আবার আপনার সিরিয়াস লেখাগুলো খুব টাচি… এই দুটোর কম্বিনেশান খুব কম লেখকের মধ্যে আমরা পাই।
অরণিশা রাহা, বালাশোর
আপনার লেখার মধ্যে একটা বেশ বাঙালিয়ানা আছে। এবং আপনার লেখার সবচেয়ে পছন্দের জিনিস হল রম্যরস। চালিয়ে যান, আমরা আছি।
অভীক রঞ্জন ঠাকুর, শিলিগুড়ি
কি অসাধারণ অবজারভেশান তোমার। আর রম্যরচনাতে তুমি আমার কাছে অতুলনীয়।
অতসী ভার্মা, কোপেনহেগেন
রাজশেখর বসু, ত্রৈলোক্যনাথবাবু এগুলো পড়তে পারলে খুব খুশি হতেন আর আপনাকে খুব আশীর্বাদ করতেন এটা বিশ্বাস করি।
স্মরজিৎ সেন, নিউ দিল্লী
আমরা তো হাসতে ভুলে গেছি। বং-এর ঢং দেখে যদি হাসতে পারি ভালো লাগবে।
সুপর্ণা চৌধুরী, হাবড়া
সুপার্ব…. টেনিদার পর এমন হাসি উফফ্ কেউ হাসায়নি!
রহিমা খাতুন, কলকাতা
মৈত্রেয়ী, তোমার হিউমারের জুড়ি নেই। তোমার লেখাগুলো ভীষণ রিঅলিস্টিক। নিজেকে খুঁজে পাওয়া যায়।
অদিতি এঙ্গেল, জার্মানি
ভাষার বাঁধুনী ও প্রাঞ্জলতা তো তোমার খুবই ভালো, আর বিষয়বস্তুটা মন ছুঁয়ে যায়। আর সব থেকে বড় কথা, তুমি যে বাংলা আর ভারত থেকে দূরে থেকে নিজের সাহিত্য চর্চা চালিয়ে যাচ্ছো তার জন্যেই তোমার অনেক প্রশংসা পাওয়া উচিত।
রুনা চক্রবর্তী, গাজিয়াবাদ
আপনি সত্যিই শব্দ সাজিয়ে ম্যাজিক ক্রিয়েট করছেন।
অঙ্কিতা সরকার, বরহমপুর
তোমার ধারালো কলমের মনকাড়া প্রকাশে মুগ্ধ। এভাবেই ছুঁয়ে যাও সবার অন্তর।
আমেনা খানম, ঢাকা