পয়লা এপ্রিলের আগের দিন বেলা সাড়ে বারোটা নাগাদ গনেশ টকীজের কাছে বিবেকানন্দ সেতুর একটা বড় অংশ পুরো ভেঙে পড়লো রাস্তায়। ছুটিছাটার দিন নয়। রাস্তা ভরা যান। তাতে ভরা বিভিন্ন বয়সের মানুষ। এক মূহুর্তে সব ভ্যানিশ্!
পড়তে থাকুন‘আর বলুনি বৌদি! আজ দুদিন ধরে গবাদা এ্যায়সান বিরক্ত করতেচে। যখুন তখুন শুদু এক বায়না – বুকে আয়! বুকে আয়!’
পড়তে থাকুনশেষে আমার নিরন্তর কোঁ-কোঁ সইতে না পেরে কর্তা বললেন, ‘লেখালেখির ঢং ঢাং বন্ধ করছো কেন? কে বারণ করেছে? তোমার নিজের একটা ব্লগ করো। তারপর তোমার মনের যতো হাঁসজারু আইডিয়া আছে লিখে ফেলো! তবে হ্যাঁ, কতো লোকে পড়বে, না পড়বে, কি কমেণ্ট দেবে না দেবে, তা নিয়ে কোঁকাতে বোসো না। তোমার লেখার রং ঢং। তোমারই ডট কম্। লাল বাতি জ্বললে দোকান বন্ধ্!’
পড়তে থাকুনদিনের শেষে মেঘ পিওনের ধূসর ঝুলি থেকে
কমলা রং-এর খামে চিঠি কে দিলো সুয্যিকে?
খামটা খুলে সুয্যি মামা যেই দিয়েছে উঁকি
সোনা হলুদ জাফরানি রং হেসে লুটোপুটি ।